শনিবার, ২৮ মে, ২০১১

মাইক্রোসফটের হাতে যাওয়ার পরপরই স্কাইপ ডাউন

লিখেছেনঃ আমিনুল ইসলাম তারিখঃ ২৭/০৫/২০১১


ঠিক কেন তা বোঝা না গেলেও, স্কাইপের এবারের ডাউনটাইমের ঘটনা উল্লেখ করার সময় প্রায় সব সংবাদমাধ্যমই ‘মাইক্রোসফটের’ স্কাইপ কথাটার উপর জোর দিচ্ছে। ভাবখানা এমন, যেন মাইক্রোসফটের কব্জায় যাওয়ায়ই স্কাইপের এই দশা। ও হ্যাঁ, কী দশা সেটাই তো বলা হয়নি। সম্প্রতি বেশ লম্বা সময় ধরেই বিভিন্ন ক্লায়েন্টের স্কাইপ ব্যবহারকারীরা সেবা পাননি। জানা গেছে, এই সমস্যা ২৬শে মে সারাবিশ্বের স্কাইপ ব্যবহারকারীদের অনেকেই টের পেয়েছেন।



তবে এখনও অনেকে কল করতে বা স্কাইপে লগইন করতেই পারছেন না বলেও স্কাইপ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ ব্যাপারে তারা তদন্ত করছে বলেও বিশ্বব্যাপী ব্যবহারকারীদের আশ্বাস দিয়েছে। এদিকে দি নেক্সট ওয়েব জানিয়েছে, প্রথম দিকে সমস্যাটি কেবল উইন্ডোজের স্কাইপ সফটওয়্যারে দেখা গেলেও পরে বিভিন্ন জায়গায় ম্যাক ও লিনাক্সের স্কাইপ ক্লায়েন্টেও এই সমস্যা হতে দেখা গেছে যাতে করে নিশ্চিত হওয়া গেছে সমস্যা সফটওয়্যারের নয় বরং স্কাইপ সার্ভারের। তাই কেউ যদি স্কাইপে লগইন করতে বা কল করতে না পারেন, তাহলে চিন্তিত হবার কিছু নেই। সমস্যা আপনার নয়, মাইক্রোসফট স্কাইপেরই সমস্যা।
এদিকে টুইটারে ব্যবহারকারীরা ইতিমধ্যেই মাইক্রোসফটের চৌদ্দগোষ্ঠী উদ্ধারে লেগে গেছেন। জানা গেছে, অনেকেই বলছেন এবার সত্যি সত্যিই “মাইক্রোসফটের পণ্য” হিসেবে পূর্ণতা পেলো স্কাইপ।
মজার ব্যাপার হলো, এই বছরই শুরুর দিকে বেশ লম্বা সময় ধরে সার্ভিস আউটেজে ছিল স্কাইপ যার কারণে উইন্ডোজ থেকে স্কাইপ ব্যবহারকারীরা প্রায় দুইদিন স্কাইপ থেকে বিচ্ছিন্ন ছিলেন। কিন্তু এবার মাইক্রোসফটের হাতে যাওয়ামাত্রই সবাই মাইক্রোসফটকে তুলোধূনা করা শুরু করেছেন। এতে একটা বিষয় কিছুটা হলেও পরিষ্কার হচ্ছে যে, উইন্ডোজ বিশ্বের এক নম্বর অপারেটিং সিস্টেম হওয়া সত্ত্বেও অনেকেই মাইক্রোসফটকে দু’চোখে দেখতে পারে না। বিশেষ করে লিনাক্সে স্কাইপ ব্যবহারকারীদের অনেকে তো মাথায়ই হাত দিয়ে বসেছেন। এদের মধ্যে একজন মন্তব্য করেছেন, “We will continue not to get updates of Skype for Linux.” অবশ্য মাইক্রোসফট জানিয়েছে, তারা লিনাক্সের স্কাইপকে আপডেট করবে।
»» read more

বুধবার, ১৮ মে, ২০১১

নকিয়ার পরবর্তী মালিক কি তবে মাইক্রোসফট ?

লিখেছেনঃ আমিনুল ইসলাম তারিখঃ ১৭/০৫/২০১১

সম্প্রতি স্কাইপের মালিকানা বদল হওয়ার খবর জানেন না এমন প্রযুক্তি ব্যক্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। সফটওয়্যার জায়ান্ট মাইক্রোসফট এবার নিজেরা পণ্য তৈরির পরিবর্তে বর্তমান বিশ্বের জনপ্রিয়তম উপায় কোম্পানি কিনে নেয়ার দিকে হাত বাড়াচ্ছে। স্কাইপকে কিনে নিয়ে ক্ষমতাধর কোম্পানির তালিকায় নিঃসন্দেহে একধাপ এগিয়ে গেছে মাইক্রোসফট  কেননা, এর ফলে সর্ববৃহৎ ভিওআইপি সেবা এখন মাইক্রোসফটের মুঠোয়। আর এখনই সময মুঠোফোনেরও একটি ব্যবস্থা করার। আর তাই বোধহয় মাইক্রোসফটের পরবর্তী লক্ষ্য নকিয়া। 


সম্প্রতি এক রাশান ব্লগার যিনি মাইক্রোসফটের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে জ্ঞান রাখেন তিনি তার ব্লগে জানিয়েছেন নকিয়াকে কিনে নেয়া নিয়ে কথাবার্তা চলছে ফিনল্যান্ড-ভিত্তিক এই মোবাইল নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ও মাইক্রসফটের মধ্যে। তিনি আরো জানিয়েছেন, ২০১১-এর শেষের আগেই এই চুক্তি সম্পাদিত হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। এর কারণ হিসেবে তিনি জানিয়েছেন, দুই কোম্পানিই তাড়াহুড়ার মধ্যে রয়েছে। 


উল্লেখ্য, নকিয়া কিনে নিলে মাইক্রোসফট কেবল স্কাইপ ব্যবসার সম্প্রসারণই করতে পারবে না বরং উইন্ডোজ ফোন ৭-কেও একধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে। এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতে নকিয়ার সঙ্গে মাইক্রোসফটের একটি চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে যা অনুসারে নকিয়ার নতুন স্মার্টফোনগুলোর প্রাইমারি অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে উইন্ডোজ ফোন সেভেন দেয়া থাকবে। এর আগে একটি ফাঁস হয়ে যাওয়া মেমোতে দেখা গেছে মাইক্রোসফট নকিয়ার ভবিষ্যৎ খারাপ বলে মন্তব্য করেছে। এর কারণ হিসেবে তারা দেখিয়েছে প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী গুগল এবং অ্যাপল-এর পণ্য। তবে এবার মাইক্রোসফট নকিয়াকে নিজেদের করে নিয়ে এর মাধ্যমে উইন্ডোজ ফোন সেভেনের মার্কেট সম্প্রসারণের চেষ্টা চালাবে বলেই স্পষ্ট।
তবে, বাংলাদেশ-ভারতসহ এশিয়ার দেশসমূহে নকিয়ার তুমুল জনপ্রিয়তা থাকলেও যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যসহ অন্যসব দেশে আইফোন, ব্ল্যাকবেরি ও সমশ্রেণীর স্মার্টফোনের বাজারই বেশি। তাই নকিয়াকে কিনে নিলেও যুক্তরাষ্ট্র বা যুক্তরাষ্ট্রে নকিয়ার বাজার সম্প্রসারণ করার ভার মাইক্রোসফটের কাঁধেই এসে পড়বে।
»» read more

ফেইসবুকে বেশি সময় অপচয় করছে শিশুরা

লিখেছেনঃ রাসেল তারিখঃ ১৮/০৫/২০১১


জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগের সাইট হিসাবে পরিচিত ফেসবুক। ফেসবুকের মাধ্যম খুব সহজে যোগাযোগ করা যায় বিশ্বের সকল দেশে। তবে বর্তমানে শিশুদের ফেসবুক আসক্তি একটি চিন্তা করার মত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ায় শিশুরা ইন্টারনেট সহজে ব্যবহার করতে পারছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ভোক্তা অধিকার ও স্বার্থ সংরক্ষণ বিষয়ক প্রতিষ্ঠান কনজিউমাস শিশুদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর এক জরিপ চালায় যাতে দেখা যায় ২০১০ সালে ১৮ বছরের কম বয়সী ফেসবুক ব্যবহার করে ২ কোটি। ১৩ বছরের কম বয়সের ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৭৫ লাখ ১০ বছর বয়সীর সংখ্যা ৫০ লাখ। এদের মধ্যে ৫০ লাখ শিশুই ১০ বছরের কম বয়সী। এভাবে চলতে থাকলে আগামি বছরে এর সংখ্যা দ্বিগুন হবে। ২০১০ সালেই প্রায় ১০ লাখ শিশু ইন্টারনেটের মাধ্যমে নানা ভাবে হয়রানির শিকার হয়েছে। তাহলে ভাবুন কি ভয়াবহ আবস্থা।


১৮ শতাংশ শিশুরা পরিবারে অনন্য সদস্য বা বাবা মা নিজের সন্তানের সঙ্গেই ফেসবুক ব্যবহার করেন বাকিরা অভিভাবকের অজান্তে ব্যবহার করে। ফেসবুকের নিয়ম-কানুনে আছে ১৩ বছরের কম বয়সী শিশুদের অ্যাকাউন্ট খোলা কিংবা ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়ার কোন অনুমতি নেই। জরিপে বলা হয়, মিথ্যা নাম,বয়স বা জন্ম তারিখ দিয়ে শিশুরা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলছে।
শিশুর অভিভাবকরা জানেন না তাদের শিশুরা ফেসবুকে সময় নষ্ট করছে বা কীভাবে ব্যবহার করছে। আশংকা করা হচ্ছে অপ্রাপ্ত বয়স্ক শিশুরা এভাবেই পনোর্গ্রাফি বা অন্য কোনো ক্ষতিকর বিষয়ে ঝুঁকে পড়তে পারে। শিশুদের সংখ্যা কমিয়ে আনতে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ উদ্যোগ নিয়েছে। এর অংশ হিসেবে এপ্রিল থেকে ভুয়া প্রোফাইল হিসাব ও অন্যান্য আপত্তিকর বিষয়বস্তু ফেসবুক থেকে অপসারণ শুরু হয়েছে।

»» read more

ডিভিডি থেকে উইন্ডোজ ৭ এর প্রোডাক্ট কি বের করার কৌশল

লিখেছেনঃ সবুজ তারিখঃ ০৩/০৫/২০১১



১। প্রথমে আপনার পিসিতে windows7  DVD টা প্রবেশ করান।
২। My Computer ওপেন করুন।
৩। এখান থেকে আপনার DVD drive টা ওপেন করুন (ডাবল ক্লিক করবেন না)। নিচের ছবিটা অনুসরন করুন।



৪। ওপেন করার পর sources ফোল্ডা এর উপর রাইট বাটন ক্লিক করে search এ গিয়ে product লিখে search করুন।

৫। search করার পর  product নামের ফাইলটা ওপেন করুন।


৬। এখানে আপনি পেয়ে যাবেন আপনার কাঙ্খিত সব প্রডাক্ট কী।


আশা করি উপকৃত হবেন। আর একটা কথা, লেখাটা কেমন হয়েছে তা অবশ্যই জানাবেন। ধন্যবাদ।
»» read more

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর কিছু প্রয়োজনীয় কিবোর্ড শর্টকাট

লিখেছেনঃ সৈয়দ আরিফ তারিখঃ ০৪/০৫/২০১১


মাইক্রোসফট ওয়ার্ড একটি বহুল ব্যবহৃত ওয়ার্ড প্রসেসর। অফিস, বাসা-বাড়ী, স্কুল-কলেজ সবখানেই এটি ব্যবহৃত হচ্ছে। ওয়ার্ড প্রসেসিং এ দক্ষতা বাড়াতে কিবোর্ড শর্টকাটের জুড়ি নেই। কিবোর্ড শর্টকাট জানা থাকলে আপনি মাউস এড়িয়ে দ্রুত অনেক কিছু করতে পারবেন। আর তাই আজ আপনাদের জন্য থাকছে মাইক্রোসফট অফিস এর কিছু 



নিন্মোক্ত কিবোর্ড শর্টকাটগুলো Microsoft Word এর কাজকে দ্রুত করতে সাহায্য করবে।
Ctrl+A= ফাইলের সব কিছু সিলেক্ট করা।
Ctrl+B= সিলেক্ট করা টেক্সকে বোল্ড করা।
Ctrl+C= সিলেক্ট করা যে কোন কিছু কপি করা।
Ctrl+D= ফন্ট ডায়ালক বক্স দেখাবে।
Ctrl+E= সিলেক্ট করা টেক্সকে পৃষ্ঠার মাঝে নিতে।
Ctrl+F= ফাইন্ড এন্ড রিপ্লেস ডায়ালক বক্স থেকে কোন টেক্স খুজে বের করা।
Ctrl+G= নির্দিষ্ট পৃষ্ঠায় যাবার জন্য ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+H= ফাইন্ড এন্ড রিপ্লেস ডায়ালক বক্স থেকে কোন টেক্স রিপ্লেস করার জন্য।
Ctrl+I= সিলেক্ট করা টেক্সকে ইটালিক/ বাঁকা করতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+J= টেক্স জাস্টিফাই করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+K= সিলেক্ট করা যে কোন কিছু লিংক করতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+L= টেক্স পৃষ্ঠার/টেক্স বক্সের বাম দিকে নিতে।
Ctrl+M= টেক্স এর নির্দিষ্ট স্থান বাম দিকে ফাঁকা করতে ব্যবহৃত এটি ট্যাব এর ন্যায় কাজ করে।
Ctrl+N= নতুন ডকুমেন্ট ফাইল খুলতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+O= পুরাতন বা সেভ করা ফাইল খুলতে ।
Ctrl+P= প্রিন্ট ডায়ালগ বক্স দেখাবার জন্য ব্যবহৃত।
Ctrl+Q= ***
Ctrl+R= টেক্স পৃষ্ঠার/টেক্স বক্সের ডান দিকে নিতে।
Ctrl+S= নতুন ফাইল সেভ বা পুরাতন ফাইলের সংযোজন অংশ সেভ করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+T= সাধারণ টেক্স নাম্বারিং এর জন্য সাহায্যে করে বাম থেকে দ্বিতীয় লাইন থেকে নির্দিষ্ট স্থান দূরে সরে যাবে।
Ctrl+U= টেক্স এর নীচে দাগ দিতে ব্যবহৃত।
Ctrl+V= কপি করা যে কোন কিছু পেষ্ট করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+W= প্রোগ্রাম বন্ধ না করে নির্দিষ্ট ডকুমেন্ট বন্ধ করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+X= সিলেক্ট করা যে কোন কিছুকে কাট করতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+Y= পরবর্তী কাজ সমূহে চলে যাবার জন্য।
Ctrl+Z= পূর্ববর্তী কাজ সমূহে চলে যাবার জন্য।


»» read more