বুধবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০১১

ক্যাস্পারস্কি কে আপডেট করুন অফলাইনে

লিখেছেনঃ রিয়াজুল হাশেম তারিখঃ ২৫/০১/২০১১

বর্তমান সময়ে ক্যাস্পারস্কি খুবই জনপ্রিয় একটি এন্টিভাইরাস। কিন্তু এর একটা সমস্যায় আমি বেশকিছু বার পড়েছি। সমস্যা টি হচ্ছে, আমরা যারা ক্যাস্পারস্কি ব্যবহার করি, তারা যখন উইন্ডোজ নতুন করে ইন্সটল করি, তখন ক্যাস্পারস্কি কে আবার নতুন করে আপডেট নামাতে হয়। যতবার আপনি নতুন করে ক্যাস্পারস্কি সেট আপ করবেন ঠিক ততবারই আপনাকে এই বিশাল পরিমান আপডেট ডাউনলোড করে নিতে হবে।

আমি শেষ যেবার দেখেছিলাম, তা প্রায় ১০০ থেকে ১৩০ মেগাবাইট। কিন্তু ক্যাস্পারস্কি এর মধ্যেই খুবি উপকারি একটি অপশন আছে, যা দিয়ে আপনি এ ঝামেলা কে চির বিদায় জানাতে পারবেন। আসুন দেখি ধাপে ধাপে কিভাবে ক্যাস্পারস্কির আপডেট গুলো কে ব্যাকআপ করে রাখা যায়।
ধাপ ১: আপনার টাস্কবার এ থাকা ক্যাস্পারস্কির আইকন টিতে ডাবল ক্লিক করুন।



ধাপ ২ : ক্যাস্পারস্কির ড্যাস বোর্ড টি ওপেন হলে, এবার আপডেট সেন্টার এ ক্লিক করুন।


ধাপ ৩ : আপডেট সেন্টার টি ওপেন হবার পরে এবার সেটিংস্‌ এ ক্লিক করুন।


ধাপ ৪ : দেখুন, কপি আপডেটস টু ফোল্ডার (Copy Updates to Folder) নামের অপশনটি আনচেক অবস্থা তে আছে। এটা তে ক্লিক করে অ্যাক্টিভ করে দিন। এবার নিচে দেখুন একটি লোকেশান ফিল্ড অ্যাক্টিভ হয়ে গেছে। ব্রাউস করে দেখিয়ে দিন, ঠিক কোথায় আপনি আপনার আপডেট এর ব্যাকআপ টি রাখতে চান। ফোল্ডার টি সিলেক্ট করে OK বাটনে চেপে বের হয়ে আসুন।



বিঃদ্রঃ এই ধাপ টি সম্পন্ন করবার আগে, আপনার নির্ধারিত লোকেশান এ একটি ফোল্ডার বানিয়ে রাখুন। এই পোস্ট টি লিখার জন্য আমি Kaspersky Update নামে একটি ফোল্ডার আমার D:\ ড্রাইভ এ বানিয়ে রেখেছিলাম।

ধাপ ৫ : এবার অ্যাপ্লাই করে ওকে দিয়ে বের হয়ে আসুন।



ধাপ ৬ : এখন একবার ক্যাস্পারস্কির আপডেট সেন্টার থেকে আপডেট চালু করে দিন। লক্ষ্য করে দেখবেন, ক্যাস্পারস্কি কিন্তু একে বারে প্রথম থেকে আপডেট নামিয়ে নিচ্ছে, আপনার ক্যাস্পারস্কি যতই আপডেটেড থাকুক না কেন, সে এখন সম্পুর্ন আপডেট টিকে ইন্টারনেট নামাবে।
হুম… এতো দেখছি ২০৪ মেগাবাইট………

যাইহোক, মনে করুন, এখন আপনার কম্পিউটার এ নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করেছেন। ক্যাস্পারস্কিও ইন্সটল করেছেন। এখন আপডেট করার পালা।

ধাপ ১, ২, ৩ কে আবার করুন।  এবার নিচের ধাপ গুলো অনুসরন করুন;

ধাপ ৭ : আপডেট সোর্স এ ক্লিক করুন।
ধাপ ৮ : দেখুন একটি নতুন উইন্ডো খুলে গেছে, যাতে দুটি ট্যাব আছে, একটি হচ্ছে সোর্স, এবং অপরটি রান মুড। এবার সোর্স এ ক্লিক করেদিন।

ধাপ ৯ :সোর্স ত্যাব টি খুলে গেলে দেখবেন, একটি টেবিল আছে যেখানে আপনি চাইলে আপডেট সোর্স কে সংযুক্ত করতে পারবেন। ADD বাটনে প্রেস করুন।



ধাপ ১০ : আপনি যেখানে আপনার ক্যাস্পারিস্কির আপডেট রেখেছেন, সেই লোকেশান টি কে দেখিয়ে দিন। এবার ওকে তে প্রেস করে বের হয়ে আসুন

ধাপ ১১ : আবারও ওকে তে প্রেস করে ক্যাস্পারিস্কির প্রধান উইন্ডো তে ফিরে আসুন।

ধাপ ১২ঃ আপডেট সেন্টার থেকে রান আপডেট (Run Update) এ ক্লিক করুন। দেখুন আপনার ব্যাকআপ রাখা আপডেট থেকে ক্যাস্পারিস্কি তার পুরাতন ফাইল গুলোকে আপডেট করে নিচ্ছে।

বিঃদ্রঃ রিপোসিটরি থেকে এই আপডেট করার প্রক্রিয়া টিতে ক্যাস্পারিস্কির একই ভার্সন  হওয়া আবশ্যক। আমি এখানে ব্যবহার করেছি, ১১.০১.৪০০ ভার্সন টি।

পোস্ট টি কেমন লাগল জানাতে ভুলবেন না আশা করি …
»» read more

ইউটিউবে খেলেছেন কি মজার সেই গেইমটি?

লিখেছেনঃ লাকি এফএম তারিখঃ ২৫/০১/২০১১

ইউটিউব, বিশ্বের এক নাম্বার ভিডিও শেয়ারিং সাইট। যাতে আছে অসংখ্য ব্যবহারকারীর মিলিয়ন মিলিয়ন ভিডিও চিত্র। ইচ্ছে হলে যেকেউ ইউটিউবের নীতিমালা মেনে একটা ভিডিও চ্যানেল খুলতে পারেন, যার মাধ্যমে অনেকেই নিজের ইচ্ছাকৃত ভিডিও গুলো শেয়ার করতে পারবেন সারা বিশ্বের সাথে। এইতো সেদিন এক প্রবাসি বাঙালি আমেরিকা থেকে ফিরে এসে যখন নেট কানেকশান নিলো, তখন সে ভিডিও (তার নেট নেবার মূল উদ্দেশ্য) শেয়ারিং সাইট ইউটিউব চেক করছিলো, কেমন আসে। যেহেতু তার লাইনের স্পীড ছিলো ৬৪ কে বি পি এস, তাই ভালোই স্পীড পাচ্ছিলো। মোটামুটি বাফারিং ছাড়াই সে ইউটিউব ভিডিও দেখছিলো। যাই হোক তার মত অনেকেই ইউটিউবে ভিডিও দেখে থাকেন। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে ইউটিউবে লুকিয়ে আছে সুন্ধর একটা জনপ্রিয় খেলা !! কি বিশ্বাস হচ্ছেনা ?? তাহলে চলুন দেখি কিভাবে খেলতে হয় ইউটিউবে।

ইউটিউবে গেমস খেলার পদ্ধতিঃ

১. ভিডিও প্লে হতে শুরু করলে রিজিউম বা PAUSE করেদিন তবে সময় হতে হবে ০.০০ মিনিট
২. ততক্ষনাত কিবোর্ড থেকে চাপুন বামের এরো চিহ্ন
৩. ২ নং এর সাথে অর্থাৎ বামের এরোর সাথে ডানের এরো ও চাপুন
৪. কি একটা স্নেক চলতে শুরু করলো তাই না !!
৫. আপনার গেম শুরু, যতক্ষন আপনি কোথাও সংঘর্ষ না করছেন ( ইউটিউব ভদ্র কিনা তাই নো সংঘর্ষ  )


আশা করি বুঝতে পেরেছেন 
»» read more

রবিবার, ১৬ জানুয়ারী, ২০১১

গুগল সার্চকে ব্যবহার করুন নিজের প্রয়োজনে

লিখেছেনঃ লাকি এফএম তারিখঃ ১৬/০১/২০১১

গুগল, একটি নাম যার মাধ্যমে সব কিছুই এখন হাতের কাছে, আশা করি কেউই এবেপারে দ্বিমত হবেননা। যেকোন তথ্য উপাত্ত বা সাহায্য-সহোযগীতা, সবকিছুতেই গুগল সরাসরি বা ঘুরিয়ে আপনাকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে। এক কথায় যদি কাউকে একটা প্লাটফর্ম ভাবা যায়, তবে এখন পর্যন্ত গুগল সেই ভূমিকায় সর্বসেরা। কি নেই তাদের সেবায়, সর্বশ্রেষ্ঠ সার্চ ইঞ্জিন , সিউকিউরড মেইল সার্ভিস, ইউটিউব ভিডিও,  ওয়ার্ল্ডওয়াইড গুগল ম্যাপ,  অরকুট, বাজ, ব্লগারস  সহ আরো অনেক অনেক উপকারী সেবা। আর এই সবই আমরা পেয়েছি Larry Page এবং Sergey Brin এর কল্যাণে। এই  দুইয়ের প্রতিষ্ঠিত গুগল সারা বিশ্বে জনপ্রিয়ো সব সেবা চালিয়ে যাচ্ছে প্রায় ১ মিলিয়ন সার্ভারের মাধ্যমে।



যাই হোক গুগল নিয়ে আরেকদিন আলোচনা করা যাবে। আজকে আমরা জানবো গুগলকে ব্যবহার করে কিভাবে যেকোন তথ্য বের করে আনা যায়, সেটা গুগলের থেকেই হোক বা অন্য কোন সাইট থেকেই হোক। তো নিচে চোখ বুলান যাক।

আবহাওয়াঃ

গুগলের মাধ্যমে যেকোন শহরের আবহাওয়া জানতে “weather” লিখে স্পেস দিয়ে শহরের নাম এবং অতঃপর দেশের কোড নেম লিখতে পারেন। যেমন বাংলাদেশের ক্ষেত্রে   weather dhaka, bd লিখে সার্চ দিন। পেয়ে যাবেন আপনার কাঙ্খিত আবহাওয়ার সংবাদ।



সময়ঃ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানের এখন সময় জানতে আপনি দেখতে পারেন গুগলের টাইম সার্চ ফিচারটি। এক্ষেত্রে আপনাকে টাইপ করতে হবে “time” এবং শহরের নাম বা দেশের নাম। যেমনঃ time uae লিখে সার্চ দিলে আপনি বাংলাদেশের সময় থেকে ২ ঘন্টা সময় পিছনে পাবেন। এবং সময় অবশ্যই ২৪ ঘন্টা ফরমেটে পাবেন।


সূর্যোদয় বা সূর্যাস্তঃ

বিভিন্ন দেশের বা শহরের সূর্যাস্ত বা সূর্যোদয় জানতে টাইপ করুন “sunrise” অথবা “sunset” তারপর শহরের নাম লিখুন। সার্চ দিন আপনার সামনে হাজির হয়ে যাবে সাথে সাথে। এর সাথে আরো জানতে পারবেন সেই সময় হতে আপনার আর কত সময় হাতে আছে।



পরিমাপ এর পরিবর্তনঃ

আপনি চাইলে গুগলের কনভার্টারকে ব্যবহার করতে পারেন। যেমন ধরুন আপনাকে ইঞ্ছি থেকে সেন্টিমিটারে কনভার্ট করতে হলে আপনাকে লিখতে হবে 1 inch in cm যেখানে আপনি ১ ইঞ্ছিকে সেন্টিতে পরিনত করার জন্য বুঝিয়েছেন। তাহলে গুগলই আপনাকে মূহুর্তের মধ্যে জানিয়ে দিবে যে ২.৫৪ সেন্টিতে ১ ইঞ্ছি  এছাড়াও আপনি যেকোন পরিমাপ এর কনভার্ট করতে গুগলকে সঠিক ভাবে কাজে লাগাতে পারেন।



জন-সাধারনের তথ্যঃ

জনসংখ্যা থেকে শুরু করে যেকোন হালনাগাদকৃত তথ্য পেতে গুগল আরো এক ধাপ এগিয়ে। যেমন আপনি এখন বাংলাদেশের সর্বশেষ গননাকৃত জনসংখ্যা জানতে চাইছেন, শুধু “population” লিখে দেশের নাম বাংলাদেশ লিখুন সার্চ বক্সে এবং এন্টার চাপুন সাথে সাথেই পেয়ে যাবেন প্রায় ১৬ কোটি ২২ লাখ ২০ হাজার ৭৬২ জন যা ২০০৯ সালে গননা করা হয়েছিলো। এছাড়া ও জানতে পারেন বেকার জনসংখ্যা ও তা জনাতে পারেন “unemployment rate” তারপর দেশের নাম লিখে।



হারানো মানুষকে খুজুনঃ

আপনার ছোট বেলার কোন বন্ধুকে খুজে পেলেও পেতে পারেন এই গুগলের মাধ্যমে। যেমন আমি মোঃ মেসবা উদ্দিন লিখে সার্চ দিলাম এবং একটা লিষ্ট আসলো, সেখানে আমার গিমেইলে একটা প্রোফাইল ইনফো পেয়েও গেলাম। তাই আপনি এক চেষ্টা করতে পারেন ।

একই বিভাগের অন্যান্য সাইটঃ

লেখা লেখি শুরু করার পর একটা কমন প্রশ্ন আমাকে প্রায়ই শুনতে হয়েছে যে এই সাইটের মত আরো কি কি সাইট আছে? কিন্তু আপনি যে গুগলের মাধ্যমেই তা জানতে পারবেন তা হবে আমার উত্তরের চেয়ে আরো ভালো হবে আশা করি। “related:” লিখে আপনি যেই সাইটের মত আরো সাইট খুজছেন তা লিখে সার্চ বক্সে গিয়ে এন্টার দিন। যেমন related:techtunes.com.bd লিখে সার্চ দিলে টিটির মত আরো একই টাইপের সাইটগুলোকে পেয়ে যাবেন।

এছাড়াও যেকোন তথ্য খুজে পেতে পারেন আপনার বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগিয়ে।
»» read more

বাংলাতে ই-মেইল এবং চ্যাট সুবিধা নিয়ে এলো Bangla.IM

লিখেছেনঃ মেহেদী হাসান তারিখঃ ১৬/০১/২০১১

আমার ভাষা বাংলা ভাষা, বাংলা আমার মাতৃভাষা। ভালোই লাগে যখন দেখি ইংরেজি ভাষার পাশাপাশি আমাদের বাংলা ভাষাতেও ওয়েবসাইট, ব্লগ, ফোরাম ইত্যাদি। কিন্তু বাংলাতে ই-মেইল ও বাংলাতে চ্যাটিং করার ভালো কোন ওয়েবসাইট আমাদের নাই। তাই অনেক দিন থেকেই আমার ইচ্ছা, বাংলাতে ই-মেইল ও চ্যাটিং করার একটা সহজ সাইট বানানো যেখানে একই সাথে পপুলার সকল অপশন থাকবে। এবং এই চিন্তাধারা থেকেই বাংলা.IM এর সৃষ্টি।



Bangla.IM এমন এক ওয়েব সাইট যেখানে আপনি নিজের নামে একটা সুন্দর ও ছোট ই-মেইল একাউন্ট পাবেন। এবং এই ই-মেইল একাউন্ট ব্যবহার করে আপনারা একই সাথে বাংলা ই-মেইল পাঠাতে ও গ্রহন করতে পারবেন। পাশাপাশি আপনারা একে অন্যের সাথে বাংলাতে চ্যাটিং করতে পারবেন। বাংলা.IM এ কোন বন্ধু হবার জন্য প্রস্তাব পাঠতে হয় না। এখানে সবাই সবার বন্ধু। কারণ আমারা বাঙালি আমাদের ভাষা এক এবং আমরা সবাই সবার বন্ধু।

বাংলা ই-মেইল ও চ্যাটিং এর পাশাপাশি আপনারা বন্ধুদের সাথে গেইম ও খেলতে পারবেন। এবং সবচেয়ে বড় বিষয় হলো আপনি আপনার বন্ধুর সাথে অনেক সহজেই ভিডিও চ্যাট করতে পারবেন।

নতুন আরেকটি ফিচার যুক্ত করা হয়েছে, “আমার কথা” – ছোট সামাজিক নেটওয়ার্ক। এখানে আপনারা আপনাদের মনের কথা একে অন্যের সাথে শেয়ার করতে পারবেন এবং অন্যের কথার মতামত দিতে পারবেন । এতে আপনারা একে অন্যের মধ্যের বন্ধুত্ব আরো বাড়াতে পারবেন।
সর্বশেষে এক নজরে দেখে নেই বাংলা.IM  এ আমারা কি কি ফিচার উপভোগ করতে পারবো ..

  • বাংলা ই-মেইল
  • বাংলা টেক্সট চ্যাট
  • ভিডিও চ্যাট
  • গেইম
  • ছোট সামাজিক নেটওয়ার্

আশা করি আপনারা বাংলা.IM নিয়মিত ব্যবহার করবেন এবং আমাদের বাংলা ভাষাকে আরো প্রতিষ্ঠিত করবেন।
»» read more

রিলিজ হলো দ্রুতগতি সম্পন্ন ফায়ারফক্স ৪ বেটা ৯

লিখেছেনঃ ইমতিয়াজ মাহমুদ তারিখঃ ১৬/০১/২০১১

ফায়ারফক্স ৪ এর বেটা ভার্শন ৯ রিলিজ করলো মজিলা। এটি এখন থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যাবে। ফায়ারফক্স ৪ এর সর্বশেষ মূল ভার্শন রিলিজ হতে যাচ্ছে এই বছরের ফেব্রুয়ারী মাসে। ফায়ারফক্স ৪ নিয়ে অনেক দিন ধরে কাজ করে আসছে মজিলা এবং এর ফাইনাল ভার্শন রিলিজ বার বার পিছিয়ে যাওয়ার ফলে তাদের খরচ বেড়ে যাচ্ছে অনেক।



ফায়ারফক্স ৪ এ মজিলা বরাবরই গতি বাড়ানোর চেস্টা করে আসছে। এর সর্বশেষ বেটা ভার্শনেও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি। স্টার্ট আপ, কমপ্লেক্স এনিমেশন, ব্রাউজিং স্পীড এর উন্নয়ন ঘটানো হয়েছে এতে। বুকমার্ক এবং হিস্টোরিকে আরও উন্নত করা হয়েছে। তবে ইন্টারফেস আগের বেটা ভার্শনগুলোর মতই।



তবে প্রধান সমস্যা হচ্ছে গুরুত্বপূর্ন অনেক প্লাগিন এর সাপোর্ট না থাকা। ডেভেলপাররা প্রতিনিয়ত প্লাগিন গুলো আপডেট করে চলেছে এবং আশা করা যাচ্ছে কিছু দিন এর মধ্যেই এসব প্লাগিন এর সাপোর্ট পাওয়া যাবে।

ওয়েব ডেভেলপারদের জন্য অনেক সুবিধা নিয়ে এসেছে ফায়ারফক্স ৪। এইচটিএমএল৫ এর পূর্ন সাপোর্ট, WebM এবং HD ভিডিও সাপোর্ট, WebGL এর দ্বারা থ্রিডি গ্রাফিক্স রেন্ডারিং, হার্ডওয়ার এক্সেলারেশনসহ আরও অনেক কিছু। নতুন আরও ৭টি ভাষার সাপোর্ট যুক্ত করা হয়েছে এতে এবং সাপোর্টেড ভাষার সংখ্যা বর্তমানে ৭১টি।



বর্তমানে ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৪০০ মিলিয়ন এর বেশি এবং এদের উপরই মজিলা ফায়ারফক্সের নতুন এ ভার্শনের দোষ-ত্রুটি বের করার দায়িত্ব পড়েছে। এর ফিডব্যাক ফর্ম ব্যবহার করে আপনিও নতুন এ ভার্শন সম্পর্কে আপনার মতামত জানাতে পারবেন। জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে ফায়ারফক্স খুবই দ্রুতগতিতে এগিয়ে গেলেও ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারকে এটি এখনো পেছনে পারেনি। আর গুগল ক্রোমও ১০% মার্কেট শেয়ার নিয়ে অন্যতম প্রতিদ্বন্দী হিসেবে দেখা দিয়েছে। দেখা যাক ফায়ারফক্সে ৪ এর ফাইনাল ভার্শন কতটা সাড়া ফেলতে পারে।
»» read more

শুক্রবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০১১

রিমুভেবল ডিস্ক এর আইকন পরিবর্তন করবেন যেভাবে

লিখেছেনঃ রিয়াজুল হাশেম তারিখঃ ১৪/০১/২০১১

আমরা অনেকেই আছি, যারা আমাদের কম্পিউটার কে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন চেহারায় দেখতে পছন্দ করি। আমি কিন্তু ভাই, এদেরই দলে। যদি আপনি আপনার রিমুভেবল ডিস্ক যেমনঃ পেন ড্রাইভ, ফ্ল্যাশ ড্রাইভ ইত্যাদি এর সেই পুরাতন চেহারা দেখতে দেখতে বিরক্ত হয়ে যান, তবে আজকে আপনার জন্যই এই পোস্ট। চলুন দেখা যাক কিভাবে রিমুভেবল ডিস্ক এর আইকন পরিবর্তন করা যায়।


সাধারনত আমরা যখন রিমুভেবল ডিস্ক (পেন ড্রাইভ , ফ্ল্যাশ ড্রাইভ ইত্যাদি) আমাদের কম্পিউটার এর ইউএসবি পোর্ট এ সংযুক্ত করি তখন এমন আইকন টি দেখি;


আপনি ছোট্ট দুটি ধাপে আপনার রিমুভেবল ডিস্ক এর আইকন পরিবর্তন করে দিতে পারবেন। আসুন দেখি ধাপ গুল;
১। প্রথমেই একটি আইকন নির্বাচন করুন (ডাউনলোড করে নিতে পারেন আবার আপনার ছবি কে ১২৮x১২৮ পিক্সেল এ সাইজ করে নিতে পারেন। তবে লক্ষ রাখতে হবে, তা যেন অবশ্যই .ico ফরম্যাট এ থাকে। মনে করি আইকন ফাইল টির নাম, BP.ICO), এবার একটি নোট প্যাড খুলুন, এবং নিচের কমান্ড গুল লিখে ফেলুন;

[autorun]

label= Ron

Icon=BP.ICO

২। কমান্ড লিখা টেক্সট ফাইল টিকে সেভ করুন, autorun.inf নামে। এবার, আইকন ফাইল (এ ক্ষেত্রে BP.ICO) এবং autorun.inf ফাইল, এই দুটি কপি করে পেস্ট করে দিন আপনার রিমুভেবল ডিস্কএর মধ্যে।

কি কিছুই হয় নি ??? একবার আপনার রিমুভেবল ডিস্কটিকে কম্পিউটার থেকে আনপ্লাগ করে আবার প্লাগ ইন করান…… কি দেখছেন ????




টিপস টি আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে।
»» read more

বুধবার, ১২ জানুয়ারী, ২০১১

১৫ই মার্চ ফেইসবুক বন্ধ হচ্ছে না!

লিখেছেনঃ ইমতিয়াজ মাহমুদ তারিখঃ ১০/০১/২০১১

গত কিছু দিন ধরে ফেইসবুক বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বলে গুজব ছড়িয়ে পড়েছে। গুজব এমন পর্যায়ে গেছে যে, প্রায় সবাই ফেইসবুকে বন্ধুদের সাথে এই খবরটি শেয়ার করা শুরু করেছে। গুজবটি হচ্ছে এরকম যে, ফেইসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ তার পুরোনো জীবনে ফিরে যেতে চান এবং সকল পাগলামীর অবসান ঘটাতে চান।

ফেইসবুকের করপোরেট কমিউনিকেশন ডিরেক্টর ম্যাশেবলকে নিশ্চিত করেন যে, ফেইসবুক বন্ধ হতে যাচ্ছে না এবং তিনি এই ভূয়া সংবাদের অবশান ঘটাতে চান। তাকে ইমেইলের মাধ্যমে প্রশ্ন করা হয় যে, ফেইসবুক কি ১৫ই মার্চ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে? এর উত্তরে তিনি জানানঃ


“The answer is no, so please help us put an end to this silliness. We didn’t get the memo about shutting down and there’s lots to do, so we’ll just keep cranking away like always.”


এবার আসুন বাস্তবতার দিক থেকে একটু চিন্তা করা যাক। অল্প কিছু দিন আগে ফেইসবুকের ৫০০ মিলিয়ন ডলারের ফান্ড সংগ্রহের ঘোষনা দেয়া হয়। এবং এর পর ফেইসবুকের মূল্য দাঁড়ায় প্রায় ৫০ বিলিয়ন ডলার। এরকম একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান কোন কারন ছাড়া হুট করে বন্ধ হয়ে যাবে, এমনটা বিশ্বাস করা বোকামী ছাড়া আর কিছু নয়।

এই ভূয়া সংবাদটি এমন একটি ওয়েব সাইট ছড়িয়েছে, যারা এর আগেও অনেক মিথ্যে সংবাদ এবং গুজব ছড়িয়ে বিভ্রান্তি সৃস্টি করেছে।
»» read more

শনিবার, ৮ জানুয়ারী, ২০১১

মাউস ছাড়া সহজে কম্পিউটার অপারেটিং করুন

মাঝে মাঝে এমন হয় যে, ল্যাপটপ কিংবা ডেস্কটপ এর মাউসটি আর কাজ করছে না। তখন প্রয়োজন হয়  অতিরিক্ত একটা মাউস এর। কিন্ত হাতের কাছে মাউস না থাকলে কম্পিউটারের কাজ কি বন্ধ থাকবে? এ কেমন কথা মাউস ছাড়া কম্পিউটার অচল। হ্যাঁ বন্ধুগন মাউস ছাড়াও আপনি কম্পিউটার অপারেটিং করতে পারেন। আমি এমন ছোট্ট একটি কৌশলের কথাই এখন লিখছি।

যেই ভাবে সেটিংস করবেন:
১। প্রথমে Control Panel > Accessibility Options টিতে ডাবল ক্লিক করুন।

২। Mouse Tab এ ক্লিক করে, Mouse Tab  টি Active করে নিন।

৩। Use MouseKeys এ টিক দিয়ে Apply করে ok করুন।

৪। লক্ষ করুন টাস্ক বারে MouseKeys নামে একটি নতুন Option দেখা যাচ্ছে।




৫। এখন কি বোর্ডে (5 ও o ছাড়া) 1 থেকে 9 পর্যন্ত কি গুলো আলাদা আলাদা ভাবে চাপ দিয়ে দেখুন কার্সর স্থানান্তর হচ্ছে।

৬। সিংঙ্গেল মাউস ক্লিকের প্রয়োজন হলে 5 এ একবার ক্লিক করুন এবং ডাবল ক্লিকের প্রয়োজন হলে 5 এ ডাবল ক্লিক করুন।

৭। Num Lock চালু থাকা অবস্থায়, Numerical কি গুলো মাউস হিসেবে কাজ করবে।

৮। Num Lock বন্ধ থাকা অবস্থায়, 2 4 6 8 কিগুলো এ্যারো কি হিসেবে কাজ করবে।

৮। MouseKeys চালু থাকা অবস্থায়, কোন Numerical কি প্রয়োজন হলে, Functional কি এর নিচে অবস্থিত Numerical কিগুলো ব্যাবহার করুন।
»» read more

স্ক্রীপ্ট এরর রোধ করুন IE তে আর পিসিকে দ্রুততর করুন ১১টি উপায়ে

ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যবহারকারীরা যে সাধারন সমস্যাগুলোয় পড়ে থাকেন, তার মধ্যে একটি হল স্ক্রীপ্ট এরর ডিসপ্লে, যা অনেকের কাছেই খুবই বিরক্তিকর বিষয়। আজকের পোষ্টে আমরা জানবো সেই সমস্যার সমাধান পাশাপাশি পিসিকে দ্রুততর করার ১০টি উপায় জানবো, যা অনেকেরই কাজের গতিকে বাড়িয়ে তুলবে বহুগুন।

সমস্যার উপসর্গঃ

১. “A Run time Error has occurred. Do you wish to Debug?”

২. “Internet Explorer Script Error. An error has occurred in the script on line 1. Do you wish to continue running scripts on this page?”

সমস্যাঃ * স্ক্রিপ্ট এরর বা ডিবাগ
কারনঃ

এই ধরনের স্ক্রিপ্ট এরর বেশ কিছু কারনে হয়,

১. ওয়েব মাষ্টারের ভুল কোডিং বা প্রোগ্রামিং এর কারনে হতে পারে,

২. আপনার পিসিতে এডওয়ার বা স্পাইওয়ারের কারনে হতে পারে

৩. আপনার পিসিতে পপ আপ কিলার চালু থাকার কারনেও হতে পারে।

৪. ব্রাউজার বা পিসির সেটিংস ভিন্নতা

৫. ইন্টারনেটের টেম্পরারি ফাইল

৬. সফটওয়ারে ব্যাকগ্রেডেড ভার্শন

সমাধানঃ
১ ও ৩ নাম্বার কারনের সমাধান

Internet Explorer ওপেন করুন

Toolsএ ক্লিক করে Internet Options এ যান

Advanced ট্যাব এ ক্লিক করুন

Browsing ক্যাটাগরিতে যান

Disable script debugging এ টিক চিহ্ন দিন

Display a notification about every script error এর টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন

২ নাম্বার কারনের সমাধান

আপনার পিসিতে এডওয়ার বা স্পাই ওয়ার থাকলে ভাল একটা স্ক্যানার দিয়ে স্কেন করে ক্লিন করে নিন।

আমার মতে স্পাইবুট ভাল কাজ করে

৪ নম্বার কারনের সমাধান

ctive Scripting, ActiveX, and Java এগুলো ডিজেবল থাকলে তা এনাবল করে দিতে হবে।
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার এ ঢুকুন

Tools মেনু থেকে Internet Options.

Internet Options ডায়ালগ বক্স থেকে Security ট্যাবে

Default Level >> ওকে দিন

৫ নাম্বার কারনের সমাধা

ইন্টারনেট এক্সপ্লরার থেকে Tools >> Internet Options

General ট্যাবে Temporary Internet files >> Settings

Delete Files দিয়ে OK চাপুন

Delete Cookies >> OK

History থেকে Clear History >> Yes

OK দিয়ে বেরিয়ে আসুন

৬ নং কারনের সমাধান

সব সময় সফটওয়ারটির সর্বশেষ ভার্শন ব্যবহার করতে হবে,

হাতের কাছে না থাকলে ওয়েব সাইট থেকে নামিয়ে নিবেন


পিসিকে দ্রুত করন
এবার আসা যাক কিভাবে মাত্র ১১ টি উপায়ে পিসিকে অনেক বেশি দ্রুত করা যায় বা স্লো হওয়া থকে রোধ করা যায়


১. কোন এপ্লিকেশান ওপেন করার আগে পিসিটিকে ঠিকভাবে সম্পূর্ণভাবে বুট-আপ হতে দিন।

২. কোন প্রোগ্রাম বন্ধ করার পর উইন্ডোজ ইউজাররা রিফ্রেশ করুন, তাতে অব্যবহৃত ফাইল র‍্যাম থেকে মুছে যাবে।

৩. ওয়ালপেপার হিসেবে খুব বড় সাইজের ছবি দেবার প্রয়োজন নেই। আর যদি র‍্যাম ৬৪ মেগার নিচে হয় তাহলে ওয়াল্পেপার ব্ল্যাঙ্ক রাখাই ভাল।

৪. ডেস্কটপে আইকন দিয়ে হিজিবিজ করার কোন প্রয়োজন নেই। কারন প্রতিটা আইকনের জন্য র‍্যামে ৫০০ বাইটের জায়গা দখল হয়ে থাকে।

৫. নিয়মিত রি-সাইকেল বিন থেকে ফাইল পরিপূর্ণ ভাবে মুছে দিন, কারন হার্ড ডিস্ক এটা রিসাইকেল বিনে থাকলে জায়গা দখন করে থাকে না মুছা পর্যন্ত।

৬. ইন্টারনেট টেম্পরারি ফাইল নিয়মিত মুছুন।

৭. প্রতি মাসে সম্ভব না হলে ২ মাসে অন্তত একবার হার্ড-ডিস্ক ডিফ্রেগ করে নিন, এটা যেমন আপনার হার্ড ডিস্কে জায়গা বাড়াতে সাহায্য করবে তেমন পিসির গতি ও করবে দ্রুততর।

৮. সব সময় দুটা ড্রাইভে সফটওয়ার ইনষ্টল করবেন। ছোট গুলো সি ড্রাইভে বা মেইন ড্রাইভে আর বড়ো বড় সফট যেমন PSP, Photoshop, 3DS Max ইত্যাদি। কারন সি ড্রাইভের ফ্রি স্পেস ভার্চুয়াল মেমরি হিসেবে কাজ করে, যখন র‍্যাম ফুল ইউজ লিমিট হয়ে যায়। তাই উচিত সি ড্রাইভ যতখুশি খালি রাখা।

৯. সফটওয়ার সেটাপের সময় ট্রে আইকন এবং অটো লোড এই দুইটা অপশন ডিজেবল করে দিতে হবে, কারন এটা র‍্যামের যেমন লোডবাড়ায়, আবার বুট আপের সময় ও বারিয়ে দেয়। অবশ্য সেটাপ কৃত সফট ও অটো লোড বন্ধ করা যায়, সফটির টুলস বা প্রিপফারেন্স থেকে।

১০. পিসিটিকে ময়লা ও ধুলা বালু থকে দূরে রাখুন, কারন এতে হার্ডওয়ারের মধ্যে ময়লা জমে কার্যক্ষমতা কমে যায়, আর কুলিং ফ্যানের কার্যক্ষমত হ্রাস পেলে পিসি অনেক উত্তপ্ত হয়ে যাবে, আর তা পুরো সিষ্টেম পারফরমেন্সকে প্রভাব ফেলবে। তাই পরিষ্কার পরিচ্ছন রাখতে হবে পিসিটিকে।

১১. সিষ্টেমকে স্লো মনে হলে রান এ গিয়ে TREE লিখে এন্টার করুন।

কেমন লাগলো জানাতে ভুলবেননা, কোন কিছু বুঝতে সমস্যা হলে মন্তব্য করে জানান
»» read more

শুক্রবার, ৭ জানুয়ারী, ২০১১

অন্ধকারের সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র

সুর্যের আলো থেকেই যে বিদ্যুৎ উৎপাদিত হতে হবে এমন কনো কথা নেই। সুর্যের আলোর সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে দ্বিগুন বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা সম্পন্ন সোলার সেল তৈরী হতে যাচ্ছে। দিনের সূর্যের আলো ও তাপের একটা বিড়াট অংশ রাতের বেলায় মহাকাশে বিলীন হয়ে যায়। আর এই রশ্নির একটা অংশ রাতের বেলা সোলার সেলের এন্টেনায় ধরা পরে এবং বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়।



অনেক সময় সূর্যের আলো তির্যকভাবে আলো দিলে সোলার সেলগুলো সঠিকভাবে আলো সংরক্ষন করতে পারে না। এই আলো তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয় এবং এই শক্তিকে সংরক্ষন করা গেলে উম্মুক্ত হবে বিশাল সম্ভাবনার দ্বার।

মূলতঃ দুই ধরনের স্লট থাকতে পারে ভবিষ্যতের সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পে। সূর্যের আলো এবং ইনফ্রা রশ্নি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ব্যবস্থাপনা তৈরী করা যেতে পারে।

শতকরা ২৫ থেকে ৪৬ ভাগ সূর্যের আলোই সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্রে পতিত হয়ে তা বিদ্যুৎ শক্তিতে রুপান্তরের কাজে লাগে না। একই সাথে দুই ধরনের সেল থাকলে অপচয় অনেক কমে যাবে।

যেই সময়টাতে সারা বিশ্ব পৃথিবীর তাপমাত্রা নিয়ে দুঃশ্চিন্তাগ্রস্ত, সেই সময়টাতে এই পদ্ধতির প্রকৃত বাস্তবায়ন পৃথিবীর তাপমাত্রা কমাতেও সহায়তা করতে পারে।

এ বিষয়টাতে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জও আছে, গবেষনা চলছে ম্যানচেষ্টার বিশ্ববিদ্যালয় সহ বিশ্বের বেশ কিছু শক্তি কমিশন। আশা করা যায় তারা আমাদের জন্য কোন সুখবর নিয়ে আসবেন।
»» read more

ফটোশপের টুলস মেনুর শর্টকাট এবং আরও কিছু কৌশল

আজকে টুলস মেনুর শর্টকাট গুলো জানবো পাশাপশি আমার পছন্দের কিছু টেকনিক শেয়ার করবো। এছাড়াও কিভাবে মাউসের মাধ্যমে দ্রুত টুলস আয়ত্ব করা যায় তাও দেখবো। আশা করি কাজে লাগবে।


টুলস শর্টকাটঃ
Eraser Tool এর জন্য আপনাকে শর্টকাট চাপতে হবে E

Cycle Screen Modes পর্দা জুড়ে ফটোশপকে দেখতে চাপুন F

Gradient / Paint Bucket Tool এর জন্য আপনাকে চাপতে হবে G

Hand Tool পেতে আপনি চাপবেন H

Eyedropper / Sampler / Measure Tool এর জন্য কি-বোর্ড থেকে I চাপুন।

Spot Healing / Healing / Patch / Red Eye এর ক্ষেত্রে J

Slice Tool এর জন্য K

Lasso Tool পেতে L

Marquee Tool পাবার জন্য M

Notes / Audio Annotation Tool ব্যবহারে N

Dodge / Burn / Sponge Tool এর ক্ষেত্রে O

Pen / Freeform Pen Tool এর জন্য P

Standard / Quick Mask Mode পেতে Q

Blur / Sharpen / Smudge Tool পেতে চাপুন R

Clone / Pattern Stamp Tool এর ক্ষেত্রে S

Type Tool (Vertical / Horizontal) পেতে T

Shape Tool এর জন্য U

Move Tool এর ক্ষত্রে V

Magic Wand Tool ব্যবহারে W চাপুন

Switch Colors পেতে হলে X

History / Art History Brush Tool ব্যবহারে Y

Zoom Tool এর জন্য Z

Hand Tool (toggle) এর ক্ষেত্রে Space

অন্যান্য শর্টকাট

ফাইল ওপেন করতে

PC এর ক্ষত্রে – CTRL + O

Mac এর জন্য- CMD + O

ফাইল সেইভ করতে

PC এর ক্ষেত্রে – CTRL + S

Mac এর জন্য – CMD + S

ফাইল ক্লোজ করতে

PC তে – CTRL + W

Mac এ – CMD + W

সিলেকশান কপি করতে

PC তে – CTRL + C

Mac এ – CMD + C

সিলেকশান পেষ্ট করতে

Pc তে - CTRL + V

Macএ – CMD + V

ফিরিয়ে আনতে

PC তে – CTRL + ALT + Z

Mac এ – CMD + ALT + Z

Invert selection

PC – CTRL + I

Mac – CMD + I

সিলেকশান বন্ধ করতে

PC তে – CTRL + D

Mac এ – CMD + D

সর্ব কিছু সিলেক্ট করতে

PC তে – CTRL + A

Mac এ – CMD + A

স্বাধীনভাবে রুপান্তর করতে

PC তে – CTRL + T

Mac এ – CMD + T

আমার পছন্দের ২ টা ট্রিক্স :

Unlock canvas: “F” কি দুইবার চাপুন, অবজেক্টকে পুরো স্ক্রীন জুড়ে দেখতে

Sub-Tools দ্রুত পেতে : সাধারনত কোন টুলসের সাব টুলস খুলতে মাউস চেপে ধরে রাখার কোন প্রয়োজন পড়ে,কিন্তু শুধু ALT চেপে মাউস ক্লিককরার মাধ্যমে সাথে সাথেই পেয়ে যাবেন পরিবর্তিত সাব টুলস।

কাজ করার সময় আমার ব্যবহৃত কিছু টেকনিকঃ

এবার ফটোশপে কাজ করার সময় আমার কিছু টেকনিক শেয়ার করি

প্রথমত আমার বাম হাত সব সময় কি-বোর্ডের উপর থাকে আর ডান হাত মাউসে

পুরো পর্দায় নিয়ে আসার জন্য “F” দুইবার চাপি

Space + click অবজেক্টকে নড়ানোর ক্ষেত্রে

ALT + Scroll বিবর্ধন বাড়ানো বা কমানোর জন্য

CTRL + T যেমন তেমন ভাবে ঘুরানোর জন্য

এবার একটি মজার তথ্য দিচ্ছি, সেটা হল আপনি কিভাবে অতিস্বত্তর টুলসকে মাউসের মাধ্যমে দ্রুত ব্যবহার করবেন।
হা এটা ১ সপ্তাইহেই সম্ভব!! কি বিশ্বাস হচ্ছেনা? আসলে তাহলে জেনে নিন অদ্ভুত টিপসটি। সেটা হল আপনি কাজ করার সময় যে টুলসই ব্যবহার করবেন তার উপর মাউস নিন, টাউলসের নামটা একবার পড়ুন, চিহ্নের দিকে তাকান, এবার ক্লিক করুন। এভাবে মাত্র ১ সপ্তাহ কাজ করুন। দেখবেন আজব নিয়মটি কাজ করছে, এবং অনেক দ্রুত আপনি টুলস গুলো নিয়ে কাজ করতে পারছেন।
»» read more

বৃহস্পতিবার, ৬ জানুয়ারী, ২০১১

মানুষের বিধ্বংসী ১০টি আচরনের কারন

অন্যান্য প্রানীদের তুলনায় মানুষের মাঝে এমন কিছু আচরন বিদ্যমান রয়েছে যা মানুষের জন্যই ক্ষতিকর। মানুষের মধ্যেই লুকিয়ে থাকা এসব নেতিবাচক এবং ধ্বংসাত্বক প্রবৃত্তির জন্য কে দায়ী আর মানুষের মধ্যে ভালো এবং খারাপের এই সহাবস্থান কেনো সেই অজানা তথ্যই বের করতে পেরেছেন গবেষকরা। গবেষকদের দেয়া তথ্য নিয়ে সম্প্রতি মানুষের ধ্বংসাত্মক কাজের পেছনে লুকানো গোপন সেই শত্রুর পরিচয় প্রকাশ করেছে লাইভ সায়েন্স অনলাইন । মানুষের ধ্বংসাত্মক সেই ১০ টি আচরণ নিয়েই এই পোস্ট।


আড্ডাবাজী
গবেষকেরা দাবি করেছেন, বিবর্তন প্রক্রিয়ার ফলেই মানুষ অন্যের সঙ্গে গালগল্প করতে এবং একে অন্যের খুঁত বের করে অভ্যস্ত। মানুষের মধ্যে একে অন্যের দোষ খুঁজে বেড়ানোর এই প্রক্রিয়াটা বিবর্তন প্রক্রিয়ায় আসার ফলে এই ঘটনায় মানুষের মধ্যে কোন দুঃখবোধ জাগে না।

গবেষক রবিন ডানবার জানিয়েছেন, ‘বেবুনদের একে অপরের লোম বেছে দেবার মতো আচরণগুলোকে সামাজিক বন্ধন শক্ত করার উপায় বলে চিহ্নিত করা হয়। কিন্তু মানুষের ক্ষেত্রে এই আচরণের আরও বেশি বিবর্তন ঘটেছে, তাই আমরা একে অপরের সমালোচনায় ঘন্টার পর ঘণ্টা আঠার মত লেগে থাকতে পারি। এই আচরণ গুলো সবাই জন্মের পর কোন না কোন ভাবে অন্যের কাছ থেকে শেখে।’

গবেষণায় আরও জানা গেছে, মানুষ গল্পবাজ হবার কারণেই মানুষের মধ্যে বিভেদ তৈরি হয়। তখন বিভক্ত মানুষ ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করতেই কাজ করে।
গবেষকরা জানিয়েছেন, সমালোচনার ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় সঠিকভাবে সত্যকে তুলে আনার উদ্দেশ্য থকে না। এতে কেবল সমালোচনা বা দোষ ধরার জন্যই সমালোচনা করা হয়। সমালোচনায় নানা বিষয় বানিয়ে যেমন বলা হয়, অনেক সময় তৃতীয় কারো দ্বারা প্রভাবিত হয়েও কেউ কেউ এমন গর্হিত কাজটি করে মানুষ।

জুয়া খেলা, বাজি ধরা
গবেষকরা জানিয়েছেন, জুয়া বা বাজি ধরার বিষয়টিও আমাদের জিনগত। আমাদের নিউরনের মধ্যেই খেলে বেড়ায় জুয়া বা বাজি ধরার মতো নেতিবাচক কাজের উপলক্ষ্য। গবেষকরা আরো জানিয়েছেন, বানরেরাও বাজি ধরতে পারে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, সামান্য জুস পাবার আশায় তারা তাদের হাতের কাছে থাকা ভালো খাবার ছেড়ে দিতে প্রস্তুত থাকে। নিউরন সাময়িকীতে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, মাথার ভেতরকার জিতে নেওয়া সম্পর্কিত সার্কিট কোন কিছু জিতে নেবার প্রেরণা হিসেবে কাজ করে বা জিতে নেবার ইচ্ছা বাড়াতে সহায়তা করে। কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির গবেষক লুক ক্লার্ক জানিয়েছেন, ‘কোন বিশেষ কারণে জুয়া বা বাজিতে হেরে যাওয়া আরও বেশি করে বাজি ধরতে উষ্কানি দেয়।’

দুশ্চিন্তা করা
গবেষকরা জানিয়েছেন, দুশ্চিন্তা হার্টের সমস্যা বাড়ায় এমনকি এর ফলে ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে। এমনকি চূড়ান্ত হতাশার কারণে মানুষ আত্মহত্যা পর্যন্ত করে বসে। আধুনিক জীবনধারণ পদ্ধতিই এর কারণ হতে পারে বলে গবেষকরা আশংকা করছেন। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার মতে, বিশ্বজুড়ে ছয় লাখেরও বেশি জনকে সপ্তাহে ৪৮ ঘন্টার বেশি সময় কর্মক্ষেত্রে কাটাতে হয়। স্মার্ট ফোন, ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের মতো আধুনিক অনেক প্রযুক্তির কারণে মানুষ কাজ ও বিশ্রামের সময়টুকু আলাদা করে উপভোগ করতে ভুলে যাচ্ছে।
গবেষকরা আরো জানিয়েছেন, মানুষের কাজের ধরন ছাড়াও বর্তমানের প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়িয়ে দিচ্ছে তাদের দুশ্চিন্তা।

শরীরে ছিদ্র, ট্যাটু ও নকশা আঁকা
২০১৫ সালের মধ্যে আমেরিকার শতকরা ১৭ ভাগ মানুষ বিভিন্ন কসমেকিট প্রক্রিয়ায় দেহের বিভিন্ন অংশকে সাজাবে, দেশটির কসমেটিক শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে সম্প্রতি এমন ভবিষ্যতবাণীই প্রচার করা হয়েছে। অন্যদিকে গবেষকরা জানিয়েছেন, কসমেটিক সার্জারির ফলে মানুষের স্বভাবিক চেহারা দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে। শরীরের নক্সা আঁকা, ট্যাটু করার চর্চা কিবদন্তীর হলেও এত বৈচিত্র্য ছিলো না। আগেকার দিনে গোত্র পরিচয়, ধর্মীয় কারণ, পদ মর্যাদা, ক্ষমতার চিহ্ন হিসেবে লোকে গায়ে ট্যাটু বা বিভিন্ন নক্সা আঁকত। কিন্তু এখন কেবল দেহের সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্যই এটা করা হচ্ছে বলে গবেষকদের মত।

হুমকি দেয়া
এক জরিপে দেখা গেছে, স্কুল পড়–য়া শিশুদের অর্ধেকেরই ভয় পাবার অভিজ্ঞতা রয়েছে। ২০০৯-এ ইউরোপের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, শিক্ষার্থীরা স্কুলে আসার পর কোনো না কোনোভাবে ভয়ের শিকার হয় এমনকি তাদের কম বেশি সবাই আবার নিজের বাড়ি থেকেও ভয় পায়। গবেষকরা জানিয়েছেন, ভয়ের এই উৎপত্তি আসলে পরিবার থেকেই।
এক গবেষণায় দেখা গেছে, আমেরিকার ৩০ ভাগ অফিসে বস বা সহকর্মীদের দ্বারা আতঙ্কের শিকার হয়েছেন শ্রমিকেরা। গুজব, চাকরি হারাবার ভয় ছড়িয়ে এই ভয়ের সৃষ্টি করা হয়েছে তাদের মনে।
অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক সারাহ ট্রেসি জানিয়েছেন, ‘উচ্ছৃক্সখলতা থেকেই এই ধরনের ভয় দেখাবার মতো আচরণের জন্ম।’

মিথ্যা বলা
মানুষের মিথ্যা বলার কারণও বের করেছেন গবেষকরা। গবেষকরা জানিয়েছেন, মিথ্যা বলার সঙ্গে মনের সম্পর্ক রয়েছে। ম্যাসাচুসেটস ইউনিভার্সিটির গবেষক রবার্ট ফেল্ডম্যান জানিয়েছেন, শতকরা ৬০ ভাগ মানুষই কথা বলার সময় প্রতি ১০ মিনিটে অন্তত একটি মিথ্যা কথা বলেন।’ তবে, গবেষকরা আরো জানিয়েছেন, ‘মিথ্যা বলা কিন্তু ততোটা সহজ কাজ নয়। সত্যি বলার চেয়ে এতে ৩০ ভাগ বেশি সময় লাগে। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, এখন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিংসহ ই-মেইলে মিথ্যা বলা হয় সবচেয়ে বেশি।

ধোঁকা দেওয়া
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণা প্রতিষ্ঠান পো জানিয়েছে, মানুষের বেখাপ্পা আচরণগুলোর মধ্যে ধোঁকা দেওয়ার বিষয়টি সবচেয়ে আকর্ষণীয়।’ জরিপে দেখা গেছে, প্রতি পাঁচজন আমেরিকানের এক জন মনে করে ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া নৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য, অথবা তাদের মতে এটা আসলে কোনো নৈতিক বিষয়ই নয়। আর জরিপ মতে, দেশটির দশভাগ লোক কোনো না কোনো ভাবে নিজের বউকেই ধোঁকা দিয়ে বেড়ায় । গবেষণায় দেখা গেছে, উঁচু দরের নৈতিকতা পোষণ করেন এমন লোকেরা আবার জঘন্য এই ধোঁকাবাজির শিকার হয়ে আত্মহত্যাও করেন। তবে এমন শক্ত প্রকৃতির লোকেরাও আবার ঘুরিয়ে হলেও বিশ্বাস করেন, প্রয়োজনীয় মুহুর্তে ধোঁকাবাজি নৈতিকভাবে মেনে নেবার মতো একটি আচরণ।

চুরি করা
কথায় বলে, চুরি বিদ্যা বড়ো বিদ্যা যদি না পড়ো ধরা। কিন্তু গবেষকরা জানিয়েছেন, এই চুরি বিদ্যাটা আসলে বংশগত হবার আশংকাই বেশি। গবেষকরা জানিয়েছেন, নিজের দরকারের কারণেই কিন্তু চোরেরা চুরি করে। কিন্তু ক্লিপ্টোম্যানিয়াকরা চুরি করে মজা লোটার জন্যে। ৪৩ হাজার মানুষের মধ্যে চালানো এক জরিপের ফল বলছে, তাদের এগারোভাগ কোনো না কোনোভাবে একবারের জন্য হলেও দোকানে গিয়ে চুরি করেছে।

সন্ত্রাস
মানুষের জানা ইতিহাসের মধ্যে সন্ত্রাস আর নৈরাজ্যের খোঁজ পাওয়া যায় হরহামেশাই। গবেষকদের দাবি, জিনগত বৈশিষ্ট্য এবং প্রাপ্তির অনুভূতি মাথার ভেতর জট পাকিয়ে সন্ত্রাস চালাতে বাধ্য করে। ২০০৮ সালের এক গবেষণার ফল বলছে, মানুষ যৌনতা, খাবার ও ড্রাগস নেবার মতোই সন্ত্রাস করার জন্য ব্যগ্র থাকে। সাইকো ফার্মাকোলজি জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে জানা গেছে, মস্তিষ্কের কিছু কোষ সন্ত্রাস ঘটাবার জন্য ব্যগ্র থাকলেও এর পেছনে আসলে থাকে অন্য কোনো প্রাপ্তির আশা।
টেনেসির ভেন্ডারবিল্ট ইউনিভার্সিটির গবেষক ক্রেগ কেনেডি জানিয়েছেন, ‘সকল মেরুদণ্ডীদের মধ্যেই আক্রমণাত্বক আচরণ লক্ষ্য করা যায়। সঙ্গী, বাসস্থান এবং খাবারের মতো গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ আয়ত্তে আনা ও ধরে রাখার জন্য এর সন্ত্রাস চালায় তারা। এজন্য দায়ী ডোপামিন নামের হরমোন।

বদ অভ্যাস
মানুষ অভ্যাসের দাস। গবেষকরা জানিয়েছেন, ক্রমাগত বদ অভ্যাসের লালন করাটাই বদ অভ্যাস তৈরিতে প্রধান ভূমিকা রাখে। অনেক পরিচিত বদ অভ্যাসের সম্ভাব্য ঝুঁকি সম্পর্কে জানার পরও লোকজনের পক্ষে তা পুরোপুরি ত্যাগ করা কষ্টকর হয়ে দাড়ায়।
মানুষের বদ অভ্যাসের পেছনে লেগে থাকার কারণ হিসেবে গবেষকরা জানিয়েছেন, মানুষের মধ্যেই লুকিয়ে থাকা অবাধ্যতা, সত্যিকারের ঝুঁকি বুঝতে না পারা, এ বিষয়ে ব্যক্তিগত অনুভূতি এবং আসক্তির ফলেই বদভ্যাসের জন্ম। এর জন্য মানুষের কিছু খারাপ জিনই দায়ী।
»» read more

মঙ্গলবার, ৪ জানুয়ারী, ২০১১

উইন্ডোজের জানা-অজানা কিছু কীবোর্ড শর্টকাট

কীবোর্ড শর্টকার্ট আমরা সবাই কমবেশি ব্যবহার করে থাকি। মাউস দিয়ে কাজ করার চাইতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কীবোর্ড দিয়ে দ্রুত কাজ করা যায়। আমরা সবাই মোটামুটি কিছু না কিছু কীবোর্ড শর্টকার্ট জানি। এখানে আমার জানা প্রায় সবগুলো শর্টকার্ট দিলাম। দেখুন তো জানতেন কিনা?


o F1: সাহায্য (Help)

o CTRL+ESC: Start menu চালু

o ALT+TAB: চালু করা প্রোগ্রামগুলো থেকে বাছাই

o ALT+F4: প্রোগ্রম বন্ধ করা

o SHIFT+DELETE: সরাসরি ফাইল ডিলিট করা

o Windows Logo+L: কম্পিউটার লক করা

o CTRL+C: কপি

o CTRL+X: কাট

o CTRL+V: পেস্ট

o CTRL+Z: আনডু

o CTRL+B: অক্ষর বোল্ড করা

o CTRL+U: অক্ষর আন্ডারলাইন করা

o CTRL+I: অক্ষর ইটালিক করা

o SHIFT+right click: অতিরিক্ত শর্টকাট সহ মেনু

o SHIFT+double click: বিকল্প ডিফল্ট কমান্ড

o ALT+double click: প্রোপার্টিজ প্রদর্শন

o F10: মেনু বার চালু করা

o SHIFT+F10: নির্বাচিত আইটেমের জন্যে শর্টকাট মেনু

o CTRL+SHIFT+ESC: টাস্ক ম্যানেজার

o ALT+DOWN ARROW: ড্রপ ডাউন মেনু খোলা

o ALT+TAB: অন্য কোনো চালু করা প্রোগ্রামে যাওয়া ( সবগূলো প্রোগ্রাম দেখতে ALT চেপে ধরে TAB চাপুন )

o SHIFT: অটোরান বন্ধ করতে এটি চেপে ধরে রাখুন

o ALT+SPACE: মেইন উইন্ডো’র সিস্টেম মেনু দেখা

o CTRL+TAB: কোনো প্রোগ্রামের এক উইন্ডো থেকে অন্য উইন্ডোতে যাওয়া

o ALT+আন্ডারলাইন কৃত অক্ষরঃ নির্দিষ্ট মেনুতে যাওয়া

o ALT+F4: বর্তমান উইন্ডো বন্ধ করা

o CTRL+F4: একাধিক ডকুমেন্ট ইন্টারফেস সহ কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করা

o F2: নির্বাচিত ফাইল রিনেইম করা

o F3: ফাইল খোঁজা

o F4: অন্য কোনো ফোল্ডারে ফাইল মুভ করা

o F5: বর্তমান উইন্ডো রিফ্রেশ করা

o CTRL+A: ফোল্ডারের সবগুলো আইটেম নির্বাচন করা

o BACKSPACE: পুর্ববর্তি ফোল্ডারে যাওয়া (ইন্টারনেট ব্রাউজারের ক্ষেত্রে পুর্বের পেইজ)

o Left ALT+left SHIFT+PRINT SCREEN: Toggles high contrast on and off

o Windows Logo: Start menu

o Windows Logo+M: সব প্রোগ্রাম মিনিমাইজ করা

o SHIFT+Windows Logo+M: মিনিমাইজ আনডু করা

o Windows Logo+E: Windows Explorer চালু করা

o Windows Logo+F: Files অথবা Folders খোঁজা

o Windows Logo+D: সব প্রোগ্রাম মিনিমাইজ করা

o Windows Logo+TAB: টাস্কবার চক্রাকারে দেখা

o Windows Logo+Break: System Properties ডায়ালগ বক্স চালু করা

o Application key: নির্বাচিত আইটেমের জন্যে শর্টকাট মেনু

o Windows Logo+L: উইন্ডোজ লগ অফ করা

o Windows Logo+P: প্রিন্ট ম্যানেজার চালু করা

o Windows Logo+C: কন্ট্রোল প্যানেল চালু করা

o Windows Logo+V: ক্লিপবোর্ড চালু করা

o Windows Logo+K: Keyboard Properties ডায়ালগ বক্স চালু করা

o Windows Logo+I: Mouse Properties ডায়ালগ বক্স চালু করা

o Windows Logo+A: Accessibility Options চালু করা (যদি ইনস্টল করা থাকে)

o Windows Logo+SPACEBAR: ট্রান্সপারেন্ট করে ডেস্কটপ দেখা

o TAB: ডায়ালগ বক্সে পরবর্তি ট্যাবে যাওয়া

o SHIFT+TAB: ডায়ালগ বক্সে পুর্ববর্তি ট্যাবে যাওয়া

o SPACEBAR: বর্তমান কন্ট্রোল বাটন হলে ক্লিক করা , যদি অপশন হয় তবে সিলেক্ট করা

o ENTER: সিলেক্টেড আইটেম ক্লিক করার বিকল্প হিসেবে ব্যবহার

o ESC: Cancel বাটনের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার (কিছু কিছু ক্ষেত্রে)
»» read more