১৮৯৬ সালে স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু কলকাতা প্রেসিডেন্সী কলেজ থেকে কলকাতা বিঞ্জানাগারের তিন কিরোমিটার দূরত্বে সিগনাল প্রেরণ করতে সমর্থ হন। সেই থেকে তারহীন জগতে প্রবেশ করে এ বিশ্ব। সব বৈদ্যুতিক পন্যকে তারের ঝামেলামুক্ত করার উদ্দেশ্যে কাজ চলছে। রেডিও, টিভি, মোবাইল প্রযুক্তি, ওয়ারলেস নেটওয়ার্কসহ সব তথ্যকে আদান প্রদানের জন্য তারহীন মাধ্যমের ব্যাবস্থা করা গেলেও তারের সংযোগ ছাড়া বিদ্যুৎ সরবরাহ করাটা অসম্ভব বলেই জানা ছিল।
WiTrycity ভবিষ্যতের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহের কয়েকটি সফল প্রোজেক্ট সম্পাদন করেছে। তারহীন বিদ্যৎ সরবরাহ করা সম্ভব হরে মোবাইল ও ল্যাপটপ চার্জ দেওয়ার জন্য প্লাগ লাগানোর ঝামেলা থাকবে না। আর এই সুবিধাটির জন্য ম্যাগনেটিক ফিল্ড ব্যবহার করা হয়েছে। একটি নির্দিষ্ট দুরত্বে কয়েলে প্যাচানো সলিনয়েডের চার পাসে একটা ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরী হয়- যা আবার বিদ্যৎ শক্তিতে রুপান্তরিত করা সম্ভব। বেপারটা মূলতঃ
বিদ্যুৎ শক্তি > তরিত্ব বিদ্যুৎ > বিদ্যুত শক্তি তে রুপান্তরের মাধ্যমে প্রক্রিয়াটি চলে।
বিদ্যুৎ প্রবাহের বেপারটিতে বিদ্যুৎ শক্তির অপচয়ের বেপারটি সবচেয়ে বড় সমস্যা। যত বেশি দুরত্বে বিদ্যুৎ পাঠাতে হয় তত বেশি বিদ্যুৎ অপচয় হয়।
Eric Giler এর ওয়ারলেস বিদুৎ সম্পর্কিত ভিডিওটি দেখুন। ভেডিওটিতে একটি এলসিডিটিভি ও একটি এপল আইফোন ওয়্যারলেস প্রযুক্তিতে কিভাবে পাওয়ার দেওয়া হলো তা দেখানো হয়েছে।
আমার ধারনা ওয়্যাররেস বিদ্যুৎ প্রবাহের পদ্ধতিটির চেয়ে সৌর বিদ্যৎ বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করবে। কারন এটি একইসাথে ওয়্যারলেস ও শক্তির উৎস।
»» read more
WiTrycity ভবিষ্যতের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহের কয়েকটি সফল প্রোজেক্ট সম্পাদন করেছে। তারহীন বিদ্যৎ সরবরাহ করা সম্ভব হরে মোবাইল ও ল্যাপটপ চার্জ দেওয়ার জন্য প্লাগ লাগানোর ঝামেলা থাকবে না। আর এই সুবিধাটির জন্য ম্যাগনেটিক ফিল্ড ব্যবহার করা হয়েছে। একটি নির্দিষ্ট দুরত্বে কয়েলে প্যাচানো সলিনয়েডের চার পাসে একটা ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরী হয়- যা আবার বিদ্যৎ শক্তিতে রুপান্তরিত করা সম্ভব। বেপারটা মূলতঃ
বিদ্যুৎ শক্তি > তরিত্ব বিদ্যুৎ > বিদ্যুত শক্তি তে রুপান্তরের মাধ্যমে প্রক্রিয়াটি চলে।
বিদ্যুৎ প্রবাহের বেপারটিতে বিদ্যুৎ শক্তির অপচয়ের বেপারটি সবচেয়ে বড় সমস্যা। যত বেশি দুরত্বে বিদ্যুৎ পাঠাতে হয় তত বেশি বিদ্যুৎ অপচয় হয়।
Eric Giler এর ওয়ারলেস বিদুৎ সম্পর্কিত ভিডিওটি দেখুন। ভেডিওটিতে একটি এলসিডিটিভি ও একটি এপল আইফোন ওয়্যারলেস প্রযুক্তিতে কিভাবে পাওয়ার দেওয়া হলো তা দেখানো হয়েছে।
আমার ধারনা ওয়্যাররেস বিদ্যুৎ প্রবাহের পদ্ধতিটির চেয়ে সৌর বিদ্যৎ বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করবে। কারন এটি একইসাথে ওয়্যারলেস ও শক্তির উৎস।